সফল বলি। একজন সফল ব্লগার হিসেবে
যদি আপনি নিজেকে প্রস্তুত করতে চান
তবে আপনাকে কয়েকটি বিসয়ের উপরে
খুব ভালোভাবে গুরুত্বারোপ করতে
হবে।
নিম্নে বিষয়গুলো তুলে ধরা হলঃ
ব্লগিং প্লাটফর্মের উপরে দক্ষতাঃ
একজন সফল ব্লগারকে অবশ্যই প্রথমে
তার ব্লগিং প্লাটফর্মের উপরে দক্ষ
হতে হয় । বর্তমান বিশ্বে ব্লগিং
প্লাটফর্ম হিসেবে ওয়ার্ডপ্রেস খুব
জনপ্রিয় তার কারন এটি খুবই ইউজার
ফ্রেন্ডলি এবং সার্চ ইঞ্জিন
অপ্টিমাইজেশনে সহায়ক। ব্লগিং
প্লাটফর্ম হিসেবে যাই ব্যাবহার
করুননা কেন আপনি সেটির উপরে প্রথমে
অভিজ্ঞতা অর্জন করুন।
পাঠকদের কাছে পরিষ্কারভাবে
উপস্থাপন করাঃ
কিভাবে বিষয়গুলোকে বা তথ্যটিকে
উপস্থাপন করা উচিৎ সেবিষয়ে
আপনাকে যথেষ্ট দক্ষ হতে হবে ।
অনেকেই রয়েছেন যারা ব্লগিংএ
শিরোনামের উপরে ভিত্তি করে
পাঠকদের কাছে পরিষ্কারভাবে
বিস্তারিত উপস্থাপন করতে পারেননা।
ফলশ্রুতিতে পাঠক পড়তে বিরক্ত বোধ
করেন। তাই এই দিকটিতে আপনাকে
বিশেষভাবে দক্ষ হতে হবে। মনে
রাখবেন পাঠকপ্রিয় বা জনপ্রিয়তা
অর্জনের জন্য এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
পাঠকদের চাহিদা গুরুত্ব দিয়ে
বিবেচনা করাঃ
একজন ব্লগার হিসেবে আপনি পাঠকদের
চাহিদার উপরে যতটুকু গুরুত্বারোপ
করতে পারবেন তার উপরে নির্ভর করে
আপনি তত বেশি সফলতা পাবেন। একজন
পাঠকের চাহিদাকে আপনি যখন
মূল্যায়ন করবেন তখন পাঠকের সাথে
আপনার সম্পর্ক দৃঢ় হবে। প্রয়োজনে
আপনি কুইজ, জরিপের সহায়তা নিতে
পারেন।
মন্তব্যের ঘর উন্মুক্ত রাখাঃ
অনেকেই রয়েছেন যারা এই বিভাগটি
ব্যাবহার করেননা । আসলে এটি ঠিক নয়
একজন ব্লগার হিসেবে আপনার লিখার
সার্থকতা তখনই ঘটবে যখন পাঠক তাতে
আলোচনা সমালোচনা করবে এবং একটি
স্পষ্ট বিষয় ফুটে উঠবে। তাই ব্লগার
হিসেবে পাঠকদের জন্য মন্ত্যবের ঘরটি
অবশ্যই বরাদ্ধ রাখা উচিৎ।
সমালচনাকের স্বাভাবিক ভাবে গ্রহন
করাঃ
এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আপনি
যদি নিজেকে সফল হিসেবে দেখতে
চান তবে আপনার মাঝে এই গুনটির
সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। আপনার
লিখার উপরে ভিত্তি করে কেউ যদি
সমালোচনা করে থাকে তবে তা
স্বাভাবিক ভাবে গ্রহন করতে হবে।
আপনার মাঝে যদি এধরনের গুণাবলি না
থাকে ত্যবে ব্লগিং এর পূর্বে অবশ্যই
নিজেকে সেইভাবে প্রস্তুত করতে হবে।
প্রত্যেকের সাথে বন্ধুভাবাপন্ন্য আচরন
করাঃ
প্রত্যেকের সাথে বন্ধুভাবাপন্ন্য আচরন
করা একজন সফল ব্যাক্তির প্রধান
গুনাবলির মাঝে একটি। এর মাধ্যমে
আপনার ব্যাক্তিত্তের প্রকাশ ঘটে তাই
বিষয়টিকে গুরুত্ব দিন । এর মাধ্যমে
সামাজিক মিডিয়া থেকে শুরু করে
বিভিন্ন ভাবে আপনি জনপ্রিয়তা
পাবেন।
সাহায্যকারী হিসেবে নিজেকে
প্রস্তুত করুনঃ
কেউ যদি আপনার কাছে কোন বিষয়ে
সাহায্য চায় তবে তাকে সাহায্য করুন
অন্তত পক্ষে সেই চেষ্টা করুন না
পারলে বিনয়ের সাথে দুঃখিত বলুন বা
কোন ভাল পরামর্শ সেবার চেস্টা করুন।
মনে রাখবেন আপনার পাঠক যখন
আপনার কাছ থেকে সাহায্য পাবে তখন
সে আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবে।
পরিশেষে, ব্লগিং শুরু করার পূর্বে
নিজেকে ভালোভাবে প্রস্তুত করুন এবং
অতঃপর সঠিক পরিকল্পনা ও কর্মপদ্ধতি
প্রনয়ন করুন যা আপনাকে ভবিষ্যতে সফল
ব্যাক্তি হিসেবে এই সেক্টরে
প্রতিষ্ঠিত করবে।
সার্চ ইঞ্জিন থেকে আগত কিওয়ার্ড
সমুহঃ
ব্লগার
কিভাবে নিজেকে তৈরি করতে হবে
সফল ব্লগিং
আপনিকি ব্লগিং নিয়ে ভাবছেন ?
অথবা ব্লগিংকে ভবিষ্যৎ পেশা
হিসেবে গ্রহন করতে চান ? অথবা
আপনি নিজেকে দক্ষ হিসেবে গড়ে
তুলতে চান ? তবে আজকের এই পোস্টটি
আপনার জন্যই । এর মাধ্যমে আপনি কিছু
গুরুত্ব বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন
যা আপনার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে
সহায়ক ভুমিকা পালন করবে।
একজন সফল ব্লগারকে সব দিক থেকেই
সফল হতে হয় তবেই আমরা তাকে সফল
বলি। একজন সফল ব্লগার হিসেবে যদি
আপনি নিজেকে প্রস্তুত করতে চান তবে
আপনাকে কয়েকটি বিসয়ের উপরে খুব
ভালোভাবে গুরুত্বারোপ করতে হবে।
নিম্নে বিষয়গুলো তুলে ধরা হলঃ
ব্লগিং প্লাটফর্মের উপরে দক্ষতাঃ
একজন সফল ব্লগারকে অবশ্যই প্রথমে
তার ব্লগিং প্লাটফর্মের উপরে দক্ষ
হতে হয় । বর্তমান বিশ্বে ব্লগিং
প্লাটফর্ম হিসেবে ওয়ার্ডপ্রেস খুব
জনপ্রিয় তার কারন এটি খুবই ইউজার
ফ্রেন্ডলি এবং সার্চ ইঞ্জিন
অপ্টিমাইজেশনে সহায়ক। ব্লগিং
প্লাটফর্ম হিসেবে যাই ব্যাবহার
করুননা কেন আপনি সেটির উপরে প্রথমে
অভিজ্ঞতা অর্জন করুন।
পাঠকদের কাছে পরিষ্কারভাবে
উপস্থাপন করাঃ
কিভাবে বিষয়গুলোকে বা তথ্যটিকে
উপস্থাপন করা উচিৎ সেবিষয়ে
আপনাকে যথেষ্ট দক্ষ হতে হবে ।
অনেকেই রয়েছেন যারা ব্লগিংএ
শিরোনামের উপরে ভিত্তি করে
পাঠকদের কাছে পরিষ্কারভাবে
বিস্তারিত উপস্থাপন করতে পারেননা।
ফলশ্রুতিতে পাঠক পড়তে বিরক্ত বোধ
করেন। তাই এই দিকটিতে আপনাকে
বিশেষভাবে দক্ষ হতে হবে। মনে
রাখবেন পাঠকপ্রিয় বা জনপ্রিয়তা
অর্জনের জন্য এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
পাঠকদের চাহিদা গুরুত্ব দিয়ে
বিবেচনা করাঃ
একজন ব্লগার হিসেবে আপনি পাঠকদের
চাহিদার উপরে যতটুকু গুরুত্বারোপ
করতে পারবেন তার উপরে নির্ভর করে
আপনি তত বেশি সফলতা পাবেন। একজন
পাঠকের চাহিদাকে আপনি যখন
মূল্যায়ন করবেন তখন পাঠকের সাথে
আপনার সম্পর্ক দৃঢ় হবে। প্রয়োজনে
আপনি কুইজ, জরিপের সহায়তা নিতে
পারেন।
মন্তব্যের ঘর উন্মুক্ত রাখাঃ
অনেকেই রয়েছেন যারা এই বিভাগটি
ব্যাবহার করেননা । আসলে এটি ঠিক নয়
একজন ব্লগার হিসেবে আপনার লিখার
সার্থকতা তখনই ঘটবে যখন পাঠক তাতে
আলোচনা সমালোচনা করবে এবং একটি
স্পষ্ট বিষয় ফুটে উঠবে। তাই ব্লগার
হিসেবে পাঠকদের জন্য মন্ত্যবের ঘরটি
অবশ্যই বরাদ্ধ রাখা উচিৎ।
সমালচনাকের স্বাভাবিক ভাবে গ্রহন
করাঃ
এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আপনি
যদি নিজেকে সফল হিসেবে দেখতে
চান তবে আপনার মাঝে এই গুনটির
সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। আপনার
লিখার উপরে ভিত্তি করে কেউ যদি
সমালোচনা করে থাকে তবে তা
স্বাভাবিক ভাবে গ্রহন করতে হবে।
আপনার মাঝে যদি এধরনের গুণাবলি না
থাকে ত্যবে ব্লগিং এর পূর্বে অবশ্যই
নিজেকে সেইভাবে প্রস্তুত করতে হবে।
প্রত্যেকের সাথে বন্ধুভাবাপন্ন্য আচরন
করাঃ
প্রত্যেকের সাথে বন্ধুভাবাপন্ন্য আচরন
করা একজন সফল ব্যাক্তির প্রধান
গুনাবলির মাঝে একটি। এর মাধ্যমে
আপনার ব্যাক্তিত্তের প্রকাশ ঘটে তাই
বিষয়টিকে গুরুত্ব দিন । এর মাধ্যমে
সামাজিক মিডিয়া থেকে শুরু করে
বিভিন্ন ভাবে আপনি জনপ্রিয়তা
পাবেন।
সাহায্যকারী হিসেবে নিজেকে
প্রস্তুত করুনঃ
কেউ যদি আপনার কাছে কোন বিষয়ে
সাহায্য চায় তবে তাকে সাহায্য করুন
অন্তত পক্ষে সেই চেষ্টা করুন না
পারলে বিনয়ের সাথে দুঃখিত বলুন বা
কোন ভাল পরামর্শ সেবার চেস্টা করুন।
মনে রাখবেন আপনার পাঠক যখন
আপনার কাছ থেকে সাহায্য পাবে তখন
সে আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবে।
পরিশেষে, ব্লগিং শুরু করার পূর্বে
নিজেকে ভালোভাবে প্রস্তুত করুন এবং
অতঃপর সঠিক পরিকল্পনা ও কর্মপদ্ধতি
প্রনয়ন করুন যা আপনাকে ভবিষ্যতে সফল
ব্যাক্তি হিসেবে এই সেক্টরে
যদি আপনি নিজেকে প্রস্তুত করতে চান
তবে আপনাকে কয়েকটি বিসয়ের উপরে
খুব ভালোভাবে গুরুত্বারোপ করতে
হবে।
নিম্নে বিষয়গুলো তুলে ধরা হলঃ
ব্লগিং প্লাটফর্মের উপরে দক্ষতাঃ
একজন সফল ব্লগারকে অবশ্যই প্রথমে
তার ব্লগিং প্লাটফর্মের উপরে দক্ষ
হতে হয় । বর্তমান বিশ্বে ব্লগিং
প্লাটফর্ম হিসেবে ওয়ার্ডপ্রেস খুব
জনপ্রিয় তার কারন এটি খুবই ইউজার
ফ্রেন্ডলি এবং সার্চ ইঞ্জিন
অপ্টিমাইজেশনে সহায়ক। ব্লগিং
প্লাটফর্ম হিসেবে যাই ব্যাবহার
করুননা কেন আপনি সেটির উপরে প্রথমে
অভিজ্ঞতা অর্জন করুন।
পাঠকদের কাছে পরিষ্কারভাবে
উপস্থাপন করাঃ
কিভাবে বিষয়গুলোকে বা তথ্যটিকে
উপস্থাপন করা উচিৎ সেবিষয়ে
আপনাকে যথেষ্ট দক্ষ হতে হবে ।
অনেকেই রয়েছেন যারা ব্লগিংএ
শিরোনামের উপরে ভিত্তি করে
পাঠকদের কাছে পরিষ্কারভাবে
বিস্তারিত উপস্থাপন করতে পারেননা।
ফলশ্রুতিতে পাঠক পড়তে বিরক্ত বোধ
করেন। তাই এই দিকটিতে আপনাকে
বিশেষভাবে দক্ষ হতে হবে। মনে
রাখবেন পাঠকপ্রিয় বা জনপ্রিয়তা
অর্জনের জন্য এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
পাঠকদের চাহিদা গুরুত্ব দিয়ে
বিবেচনা করাঃ
একজন ব্লগার হিসেবে আপনি পাঠকদের
চাহিদার উপরে যতটুকু গুরুত্বারোপ
করতে পারবেন তার উপরে নির্ভর করে
আপনি তত বেশি সফলতা পাবেন। একজন
পাঠকের চাহিদাকে আপনি যখন
মূল্যায়ন করবেন তখন পাঠকের সাথে
আপনার সম্পর্ক দৃঢ় হবে। প্রয়োজনে
আপনি কুইজ, জরিপের সহায়তা নিতে
পারেন।
মন্তব্যের ঘর উন্মুক্ত রাখাঃ
অনেকেই রয়েছেন যারা এই বিভাগটি
ব্যাবহার করেননা । আসলে এটি ঠিক নয়
একজন ব্লগার হিসেবে আপনার লিখার
সার্থকতা তখনই ঘটবে যখন পাঠক তাতে
আলোচনা সমালোচনা করবে এবং একটি
স্পষ্ট বিষয় ফুটে উঠবে। তাই ব্লগার
হিসেবে পাঠকদের জন্য মন্ত্যবের ঘরটি
অবশ্যই বরাদ্ধ রাখা উচিৎ।
সমালচনাকের স্বাভাবিক ভাবে গ্রহন
করাঃ
এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আপনি
যদি নিজেকে সফল হিসেবে দেখতে
চান তবে আপনার মাঝে এই গুনটির
সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। আপনার
লিখার উপরে ভিত্তি করে কেউ যদি
সমালোচনা করে থাকে তবে তা
স্বাভাবিক ভাবে গ্রহন করতে হবে।
আপনার মাঝে যদি এধরনের গুণাবলি না
থাকে ত্যবে ব্লগিং এর পূর্বে অবশ্যই
নিজেকে সেইভাবে প্রস্তুত করতে হবে।
প্রত্যেকের সাথে বন্ধুভাবাপন্ন্য আচরন
করাঃ
প্রত্যেকের সাথে বন্ধুভাবাপন্ন্য আচরন
করা একজন সফল ব্যাক্তির প্রধান
গুনাবলির মাঝে একটি। এর মাধ্যমে
আপনার ব্যাক্তিত্তের প্রকাশ ঘটে তাই
বিষয়টিকে গুরুত্ব দিন । এর মাধ্যমে
সামাজিক মিডিয়া থেকে শুরু করে
বিভিন্ন ভাবে আপনি জনপ্রিয়তা
পাবেন।
সাহায্যকারী হিসেবে নিজেকে
প্রস্তুত করুনঃ
কেউ যদি আপনার কাছে কোন বিষয়ে
সাহায্য চায় তবে তাকে সাহায্য করুন
অন্তত পক্ষে সেই চেষ্টা করুন না
পারলে বিনয়ের সাথে দুঃখিত বলুন বা
কোন ভাল পরামর্শ সেবার চেস্টা করুন।
মনে রাখবেন আপনার পাঠক যখন
আপনার কাছ থেকে সাহায্য পাবে তখন
সে আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবে।
পরিশেষে, ব্লগিং শুরু করার পূর্বে
নিজেকে ভালোভাবে প্রস্তুত করুন এবং
অতঃপর সঠিক পরিকল্পনা ও কর্মপদ্ধতি
প্রনয়ন করুন যা আপনাকে ভবিষ্যতে সফল
ব্যাক্তি হিসেবে এই সেক্টরে
প্রতিষ্ঠিত করবে।
সার্চ ইঞ্জিন থেকে আগত কিওয়ার্ড
সমুহঃ
ব্লগার
কিভাবে নিজেকে তৈরি করতে হবে
সফল ব্লগিং
আপনিকি ব্লগিং নিয়ে ভাবছেন ?
অথবা ব্লগিংকে ভবিষ্যৎ পেশা
হিসেবে গ্রহন করতে চান ? অথবা
আপনি নিজেকে দক্ষ হিসেবে গড়ে
তুলতে চান ? তবে আজকের এই পোস্টটি
আপনার জন্যই । এর মাধ্যমে আপনি কিছু
গুরুত্ব বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন
যা আপনার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে
সহায়ক ভুমিকা পালন করবে।
একজন সফল ব্লগারকে সব দিক থেকেই
সফল হতে হয় তবেই আমরা তাকে সফল
বলি। একজন সফল ব্লগার হিসেবে যদি
আপনি নিজেকে প্রস্তুত করতে চান তবে
আপনাকে কয়েকটি বিসয়ের উপরে খুব
ভালোভাবে গুরুত্বারোপ করতে হবে।
নিম্নে বিষয়গুলো তুলে ধরা হলঃ
ব্লগিং প্লাটফর্মের উপরে দক্ষতাঃ
একজন সফল ব্লগারকে অবশ্যই প্রথমে
তার ব্লগিং প্লাটফর্মের উপরে দক্ষ
হতে হয় । বর্তমান বিশ্বে ব্লগিং
প্লাটফর্ম হিসেবে ওয়ার্ডপ্রেস খুব
জনপ্রিয় তার কারন এটি খুবই ইউজার
ফ্রেন্ডলি এবং সার্চ ইঞ্জিন
অপ্টিমাইজেশনে সহায়ক। ব্লগিং
প্লাটফর্ম হিসেবে যাই ব্যাবহার
করুননা কেন আপনি সেটির উপরে প্রথমে
অভিজ্ঞতা অর্জন করুন।
পাঠকদের কাছে পরিষ্কারভাবে
উপস্থাপন করাঃ
কিভাবে বিষয়গুলোকে বা তথ্যটিকে
উপস্থাপন করা উচিৎ সেবিষয়ে
আপনাকে যথেষ্ট দক্ষ হতে হবে ।
অনেকেই রয়েছেন যারা ব্লগিংএ
শিরোনামের উপরে ভিত্তি করে
পাঠকদের কাছে পরিষ্কারভাবে
বিস্তারিত উপস্থাপন করতে পারেননা।
ফলশ্রুতিতে পাঠক পড়তে বিরক্ত বোধ
করেন। তাই এই দিকটিতে আপনাকে
বিশেষভাবে দক্ষ হতে হবে। মনে
রাখবেন পাঠকপ্রিয় বা জনপ্রিয়তা
অর্জনের জন্য এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
পাঠকদের চাহিদা গুরুত্ব দিয়ে
বিবেচনা করাঃ
একজন ব্লগার হিসেবে আপনি পাঠকদের
চাহিদার উপরে যতটুকু গুরুত্বারোপ
করতে পারবেন তার উপরে নির্ভর করে
আপনি তত বেশি সফলতা পাবেন। একজন
পাঠকের চাহিদাকে আপনি যখন
মূল্যায়ন করবেন তখন পাঠকের সাথে
আপনার সম্পর্ক দৃঢ় হবে। প্রয়োজনে
আপনি কুইজ, জরিপের সহায়তা নিতে
পারেন।
মন্তব্যের ঘর উন্মুক্ত রাখাঃ
অনেকেই রয়েছেন যারা এই বিভাগটি
ব্যাবহার করেননা । আসলে এটি ঠিক নয়
একজন ব্লগার হিসেবে আপনার লিখার
সার্থকতা তখনই ঘটবে যখন পাঠক তাতে
আলোচনা সমালোচনা করবে এবং একটি
স্পষ্ট বিষয় ফুটে উঠবে। তাই ব্লগার
হিসেবে পাঠকদের জন্য মন্ত্যবের ঘরটি
অবশ্যই বরাদ্ধ রাখা উচিৎ।
সমালচনাকের স্বাভাবিক ভাবে গ্রহন
করাঃ
এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আপনি
যদি নিজেকে সফল হিসেবে দেখতে
চান তবে আপনার মাঝে এই গুনটির
সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। আপনার
লিখার উপরে ভিত্তি করে কেউ যদি
সমালোচনা করে থাকে তবে তা
স্বাভাবিক ভাবে গ্রহন করতে হবে।
আপনার মাঝে যদি এধরনের গুণাবলি না
থাকে ত্যবে ব্লগিং এর পূর্বে অবশ্যই
নিজেকে সেইভাবে প্রস্তুত করতে হবে।
প্রত্যেকের সাথে বন্ধুভাবাপন্ন্য আচরন
করাঃ
প্রত্যেকের সাথে বন্ধুভাবাপন্ন্য আচরন
করা একজন সফল ব্যাক্তির প্রধান
গুনাবলির মাঝে একটি। এর মাধ্যমে
আপনার ব্যাক্তিত্তের প্রকাশ ঘটে তাই
বিষয়টিকে গুরুত্ব দিন । এর মাধ্যমে
সামাজিক মিডিয়া থেকে শুরু করে
বিভিন্ন ভাবে আপনি জনপ্রিয়তা
পাবেন।
সাহায্যকারী হিসেবে নিজেকে
প্রস্তুত করুনঃ
কেউ যদি আপনার কাছে কোন বিষয়ে
সাহায্য চায় তবে তাকে সাহায্য করুন
অন্তত পক্ষে সেই চেষ্টা করুন না
পারলে বিনয়ের সাথে দুঃখিত বলুন বা
কোন ভাল পরামর্শ সেবার চেস্টা করুন।
মনে রাখবেন আপনার পাঠক যখন
আপনার কাছ থেকে সাহায্য পাবে তখন
সে আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবে।
পরিশেষে, ব্লগিং শুরু করার পূর্বে
নিজেকে ভালোভাবে প্রস্তুত করুন এবং
অতঃপর সঠিক পরিকল্পনা ও কর্মপদ্ধতি
প্রনয়ন করুন যা আপনাকে ভবিষ্যতে সফল
ব্যাক্তি হিসেবে এই সেক্টরে
প্রতিষ্ঠিত করবে।
No comments:
Post a Comment